৮ই ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ / ২৩শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি / রাত ৪:৪৮

এ বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ১১৫ টাকা

চলতি বছর জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ফিতরা দুই হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার সকালে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এবারের হার নির্ধারণ করা হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গম বা আটার মাধ্যমে ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা’ বা ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১১৫ (একশত পনের) টাকা দিতে হবে।

যব দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৩৯৬ (তিনশ ছিয়ানব্বই) টাকা, কিসমিসে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১ হাজার ৬৫০ (এক হাজার ছয়শত পঞ্চাশ) টাকা, খেজুরে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১ হাজার ৯৮০ (এক হাজার নয়শ আশি) টাকা ও পনিরে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ২ হাজার ৬৪০ (দুই হাজার ছয়শত চল্লিশ) টাকা ফিতরা দিতে হবে।

ইসলামি শরিয়াহ মতে, আটা, যব, কিসমিস, খেজুর ও পনির ইত্যাদি পণ্যগুলোর যেকোনো একটির মাধ্যমে ফিতরা দেওয়া যায়।

ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য রোজার ঈদে ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয় ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।