৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি / সকাল ৬:১২

নাদিয়া-রাশেদের হিল্লা বিয়ে!

নাদিয়াকে হিল্লা বিয়ে করলেন রাশেদ সীমান্ত। ঘটনাটি এলাকার সবার মুখে মুখে। রাশেদের এ হিল্লা বিয়ের ঘটনা বাস্তবে নয়, নাটকে। টিপু আলম মিলনের গল্পে সুবাতা রাহিক জারিফার চিত্রনাট্যে এবং সরদার রোকনের পরিচালনায় বৈশাখী টিভির জন্য নির্মিত হলো ঈদের বিশেষ একক নাটক ‘হিল্লা বিয়ে’। প্রচার হবে ঈদের দিন রাত ৮টা ১০ মিনিটে।

‘হিল্লা বিয়ে’ ছাড়াও ঈদের আরেকটি নাটকে অভিনয় করেছেন রাশেদ সীমান্ত। ‘আমি মীর জাফর’ নামের এ নাটকটিও বৈশাখী টিভিতে প্রচার হবে ঈদের তৃতীয় দিন রাত ৮টা ১০ মিনিটে। সুবাতা রাহিক জারিফার চিত্রনাট্যে এবং সাজিন আহমেদ বাবুর পরিচালনায় এ নাটকটিতে আরও অভিনয় করেছেন নীলাঞ্জনা নীলা, খায়রুল বাশার, কাজী উজ্জ্বলসহ অনেকে।

‘হিল্লা বিয়ে’ নাটকে দেখা যাবে, ইয়াকুব রাগের মাথায় তার স্ত্রী তানিয়াকে তালাক দেন এবং পরক্ষণে বুঝতে পারেন এটি তার বড় ভুল হয়েছে। সে তার স্ত্রীকে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেন। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তার গ্রামের লোকজন। গ্রামের মাতব্বররা সিদ্ধান্ত দেন হিল্লা বিয়ে ছাড়া কোন অবস্থাতেই তার স্ত্রীকে ফেরত পাবে না সে। ঠিক হয় ইয়াকুবের দোকানের কর্মচারী বোকা কিচিমের সুমন বিশ হাজার টাকার বিনিময়ে তানিয়াকে বিয়ে করে আবার তালাক দেবে। কিন্তু সুমন তানিয়াকে বিয়ে করার পর আর তালাক দিতে রাজি হয় না। ইয়াকুব নানা রকম ফন্দি ফিকির করে সুমনের কাছ থেকে তার স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনার। সুমন নাছোর বান্দা সবকিছু ছাড়তে রাজি হলেও তানিয়াকে ছাড়তে নারাজ। শুরু হয় সুমন এবং ইয়াকুবের মধ্যে তানিয়াকে নিয়ে এক যুদ্ধ। ঘটতে থাকে মজার মজার সব ঘটনা। নাটকটিতে সুমন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাশেদ সীমান্ত, তানিয়া চরিত্রে নাদিয়া আহমেদ, ইয়াকুব চরিত্রে অলিউল হক রুমি।রাশেদ সীমান্ত বলেন, ‘হিল্লা বিয়ে’ এবং ‘আমি মীর জাফর’ নাটকের গল্প অসাধারণ, আছে চরিত্রের বৈপরীত্য। সবমিলিয়ে ঈদের এ নাটক দুটির কাজ করে অনেক ভালো লেগেছে আমার। আমার যারা দর্শক তাদেরও নাটক দুটি ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।