৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি / রাত ৯:১৬

কে কত অর্থপুরস্কার পেলেন

বড় খেলোয়াড়দের জ্বলে ওঠার জন্য প্রয়োজন বড় মঞ্চ। আবারও তা প্রমাণ করলেন মাহমুদউল্লাহ। গোটা আসরে তার কোনো হাফ সেঞ্চুরি ছিল না। একেবারে সন্ধ্যেবেলায় (পড়ুন ফাইনালে) দরকারি ইনিংস খেললেন তিনি। যাকে বলে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়া। এমন এক সময় ক্রিজে আসেন মাহমুদউল্লাহ, যখন খুলনা কোণঠাসা।

৪৩ রানে হারিয়েছে তিন উইকেট। তার ওপর ব্যক্তিগত সাত রানে রিভিউ নিয়ে নিজে বাঁচেন, খুলনাকে বাঁচান। এরপর মাহমুদউল্লাহই মাঝি খুলনার নৌকার। তার হাতে বৈঠা। নৌকাটা যখন ঘাটে পৌঁছে, খুলনা তখন ১৫৫/৭। আট চার ও দুই ছক্কায় মাহমুদউল্লাহ ৪৮ বলে অপরাজিত ৭০।

এ মামুলি পুঁজিই শেষ পর্যন্ত খুলনার রক্ষাকবচ হয়। সেই পুঁজির সবচেয়ে বড় জোগানদাতা খোদ খেয়া পারের মাঝি মাহমুদউল্লাহ। শুরুর বিপর্যয় তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয় তার উইলো। ক্যারিয়ারসেরা টি ২০ ইনিংস। এ ফরম্যাটে তার আগের সর্বোচ্চ ছিল অপরাজিত ৬৪ রান।

টসজয়ী চট্টগ্রাম ফাইনাল হারল পাঁচ রানে। কর্ণফুলীর শাম্পান ঘাটে ভিড়ল না শেষ পর্যন্ত। থামল জয়ের বন্দর থেকে ছয় রান দূরে। পাঁচ রানে হার গোটা আসরে ভালো খেলা চট্টগ্রামের। শেষ বলে নাহিদুল ইসলামের ছক্কা আক্ষেপ বাড়িয়েছে শুধু। চট্টগ্রাম আসলে হেরেছে খুলনার অভিজ্ঞতার কাছে।

কে কত অর্থপুরস্কার পেলেন

চ্যাম্পিয়ন দলের প্রত্যেক খেলোয়াড় ১,৫০,০০০

রানার্সআপ দলের প্রত্যেক খেলোয়াড় ৭৫,০০০

টুর্নামেন্টসেরা খেলোয়াড় ৩,০০,০০০

ম্যান অব দ্য ফাইনাল ১,০০,০০০

সেরা ব্যাটসম্যান ২,০০,০০০

সেরা বোলার ২,০০,০০০

চার বিশেষ পারফরমার ১,০০,০০০

টুর্নামেন্টের সেরা বোলার ও

সেরা খেলোয়াড়

মোস্তাফিজুর রহমান (চট্টগ্রাম)

ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়

মাহমুদউল্লাহ (খুলনা)

সেরা ব্যাটসম্যান

লিটন দাস (চট্টগ্রাম)

চার বিশেষ খেলোয়াড়

নাজমুল হোসেন শান্ত (রাজশাহী)

পারভেজ হোসেন (বরিশাল)

শরিফুল ইসলাম (চট্টগ্রাম)

রবিউল ইসলাম (ঢাকা)